30
গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব সঠিক গতি বজায় রাখা, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, টায়ারের চাপ ঠিক রাখা, এসি কম ব্যবহার, ওজন কমানো এবং গিয়ার সঠিকভাবে ব্যবহার করে। এই ১০টি সহজ কৌশল মেনে চললে জ্বালানি ব্যয় কমানো যায় এবং গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ে
গাড়ির ওয়াইপার ট্যাঙ্কে পানি ঢালার জন্য হুড খুলে নির্দিষ্ট বোতলে বিশুদ্ধ পানি বা ওয়াশার ফ্লুইড ঢালতে হয়। ঢাকনা বন্ধ করে স্প্রে কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করুন। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণে পরিষ্কার ও নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত হয়
গাড়ির এসি কাজ না করলে অনেকেই হতাশ হয়ে যান। তবে চিন্তার কিছু নেই—সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করলে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে সমস্যাটি সমাধান করা সম্ভব। আধুনিক গাড়িগুলোর এসি সিস্টেম অনেকটা জটিল হলেও দক্ষ টেকনিশিয়ান দ্বারা সহজেই নির্ণয় ও মেরামত সম্ভব। এসি শুধু আরাম দেয় না—বৃষ্টির দিনে কাঁচ পরিষ্কার রাখতেও সহায়তা করে, তাই এর গুরুত্ব অবহেলা করা উচিত নয়।
গাড়ির ইঞ্জিন সিজ হওয়া মানে হলো ইঞ্জিনের অভ্যন্তরের যন্ত্রাংশগুলো আটকে গিয়ে আর ঘুরতে না পারা, যা সাধারণত ঘর্ষণ, অতিরিক্ত তাপ বা তেলের ঘাটতির কারণে ঘটে। ইঞ্জিন সিজ হওয়ার প্রধান কারণগুলো হলো:
গাড়ির ব্রেক ফেল হওয়া একটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে, তবে আগেভাগেই কিছু সংকেত দেখে তা এড়ানো সম্ভব। এই লেখায় এমন ৮টি গুরুত্বপূর্ণ সংকেত আলোচনা করা হয়েছে—যেমন অস্বাভাবিক শব্দ, ব্রেক প্যাডের ক্ষয়, ওয়ার্নিং লাইট জ্বলা, ব্রেক ফ্লুইড কমে যাওয়া, কিংবা গাড়ি ব্রেক করলে টান পড়া ইত্যাদি। এসব লক্ষণ সময়মতো বুঝে পদক্ষেপ নিলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়। আপনার ও অন্যদের নিরাপত্তার জন্য এই সংকেতগুলো জানা ও খেয়াল রাখা জরুরি।
গাড়ির এসি চালিয়ে জ্বালানি সাশ্রয় করতে হলে স্মার্ট ব্যবহার ও নিয়মিত সার্ভিসিং প্রয়োজন।
বিআরটিএ (BRTA) অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স, ধাপে ধাপে আবেদন, ফি পরিশোধ, লার্নার লাইসেন্স, ড্রাইভিং টেস্ট, বায়োমেট্রিক ও স্মার্ট কার্ড ডেলিভারি ২০২৫ সালের নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে।
অনলাইনে বা এসএমএসের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা সম্ভব। BRTA DL Checker App অথবা 26969 নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে লাইসেন্সের মেয়াদ, ইস্যুর তারিখ ও বৈধতা যাচাই করা যায়। এখানে ধাপে ধাপে লাইসেন্স চেক করার নিয়ম ও করণীয় তুলে ধরা হয়েছে।